পরকীয়া প্রথম পর্ব (গল্প হল শুরু)

সমস্ত লাভা উগরে দিয়ে আহ বলে পাশ ফিরে শুয়ে পড়ল শ্যামল, পুরুষাঙ্গ শিথিল হয়ে গেছে তার। বিরক্তিতে মুখটা কুঁচকে রইল সুমিতা। এমনিতেই শারীরিক ঘনিষ্ঠতা অনেক কমে গেছে, তারপর শ্যামলের এই দ্রুত রেতস্খলন তার যৌনতার চাহিদাকে পরিতৃপ্ত করতে পারে না একেবারেই। ৩৫ এর সুমিতার শরীরে এখন কানায় কানায় যৌবন, শরীরের কামনাও অনেক। শ্যামলের সাথে তার প্রেম করে বিয়ে, বিয়ের আগে যে এক দুবার নিভৃতে ঘনিষ্ঠ হয়নি এমন নয়। তবে সেটাতেও সুমিতার আগ্রহের ফলেই হয়েছে, শ্যামল বার বার বলেছে, যা হবে বিয়ের পর। সুমিতার লোভনীয় শরীর নিয়ে যত্ন করে খেলা তখনও না করতে পারলেও, এত দ্রুত তার রাগমোচন হত না। সুমিতা ভেবেছিল, বয়েজ স্কুলে পড়ার জন্য শ্যামল এর স্বাভাবিক আড়ষ্টতা এর জন্য দায়ী। যদিও সেটা সুমিতার জীবনে প্রথম শারীরিক মিলন ছিল না। তার আগে তিনজন পুরুষের সাথে ঘনিষ্ঠ হয়েছে ও।

প্রথম, মাসতুতো দাদা তুহিন এর সাথে, মাসির বাড়ি গিয়ে ঝড়ের সময় বাগানে আম কুড়োতে গেছিল ও, প্রচণ্ড বৃষ্টি হঠাৎ করে এসে ভিজিয়ে দিয়েছিল ওদের। ফ্রকটা ভিজে গিয়ে লেপটে গেছিল ওর ১৬ বছরের নরম শরীরে। ভেতরে ব্রা ছিল না। তুহিনদার চোখের সামনেই স্পষ্ট হয়ে গেছিল ওর শরীরের সমস্ত উঁচু নিচু। ওর চোখে কেমন একটা ঘোরলাগা আবেশ দেখেছিল সুমিতা। হঠাৎ ওকে জাপটে ধরে ওর ঠোঁটে ঠোঁট ডুবিয়ে দিয়েছিল তুহিনদা। অনভিজ্ঞ হাতে মাপ নিতে চেয়েছিল বুক কোমর আর নিতম্বের। জীবনের প্রথম চুম্বন, শরীরে প্রথম পুরুষের কামনাভরা ছোঁয়া, সুমিতাকেও উন্মুখ করে তুলেছিল, আরও কিছু পাবার ইচ্ছেতে। মালির ঘরে তুহিনদার সামনে অনাবৃতা হয়েছিল সুমিতা। ব্যথা, সুখ আর উত্তেজনায় মাখামাখি হয়ে বৃষ্টিভেজা দুপুরে দুটো নগ্ন শরীর মিলিত হয়েছিল। প্রথম সঙ্গমের সময় দুজনেই ছিল আনাড়ি। এখনও সেদিনের কথা মনে পড়লে, সুমিতার ঠোঁটের কোনে আলতো হাসি লেগে থাকে। এরপর কোথায় না মিলিত হয়েছে ওরা। ছাদে, সিঁড়ির কোনে, এমনকি খোলা বাগানেও শরীর দেওয়া নেওয়া হত তুহিনদার সাথে। রাতে তুহিনদা ওর দরজায় হাজির হত, তৃষ্ণার্ত পথিক এর মত। নিজেকে ঝর্ণা করে তুলে পুরুষের তৃষ্ণা নিবারিত করত সুমিতা।

এরপর সুমিতার শরীরে শরীর ডুবিয়েছিলেন সুনির্মল বাবু। সুমিতার শিক্ষক। স্ত্রী পুত্র কন্যা নিয়ে জমানো সংসার ওর। স্যার এর কাছে নোট আনতে যাবার সময় একটা গাড়ি কাদা ছিটিয়ে দিয়েছিল ওর জামা কাপড় এ। অগত্যা ওই ভাবেই পৌঁছেছিল স্যার এর বাড়ি। স্যার একাই আছেন আজকে। ওনার পরিবার গেছে শ্যালক এর বাড়ি। সুমিতাকে বাথরুমের দরজা দেখিয়ে বলেছিলেন, যাও পরিষ্কার হয়ে নাও। তোমাকে আমার মেয়ে রুবির জামাকাপড় এনে দিচ্ছি, সেগুলো পরে নিও। তোমরা প্রায় একই বয়সী, একই গড়ন। আশা করি ফিটিং হয়ে যাবে। জামাকাপড় নিয়ে এসে সুনির্মল বাবুর পা দুটো পাথর হয়ে গেল, মেয়েটা দরজা ভালো করে বন্ধ করতে পারেনি। দরজার ফাঁক দিয়ে চোখ পড়েছে সুমিতার ষোড়শী শরীরে। শুধু ব্রা আর প্যান্টি পরে থাকা সুমিতার অর্ধ নগ্ন শরীর অনবদ্য লাগছিল ওনার। ভরাট বুক, নধর নিতম্বে সুমিতা যেন যৌনদেবীর ভাস্কর্য। পুরুষাঙ্গে দৃঢ়তা অনুভব করলেন তিনি। কিন্তু, এটা ঠিক হচ্ছে না, সুমিতা আর ওর মেয়ে রুবি একই বয়সের। নিজের মেয়ের মত আরেকটা মেয়েকে দেখে তবুও কেমন একটা নিষিদ্ধ কামের উত্তেজনা অনুভব করছেন তিনি। আওয়াজ করে মেয়ে রুবির একটা ফ্রক দিলেন তিনি সুমিতাকে।

পড়াতে পড়াতে ওঁর বার বার মনে পড়ছিল সুমিতার ব্রা প্যান্টি পরা দেহের কথা, বুঝতে পারছিলেন, উনি না ছাইলেও ওনার পৌরুষ জেগে উঠছে, সুমিতার শরীর কামনা করছে। এছাড়া আর যা মনে জাগছে, সেটা নিজের কাছেও স্বীকার করা যাচ্ছে না, ভীষণ নোংরা আর লজ্জার সেই ভাবনা। অনেক দিন স্ত্রীর শরীরে উপগত হওয়া হয়নি। স্ত্রীর শরীর আর টানে না অজানা রশস্যের মত। তবুও মাঝে মাঝে অভ্যাসবশত মিলিত হন উনি। কিন্তু সেটাও শেষ হয়েছে বেশ কয়েকমাস আগে। সুমিতার প্রায় উন্মুক্ত শরীর ওর মনে কামনার তীব্র আকাঙ্খা জাগিয়ে তুলেছে। আর থাকতে পারলেন না সুনির্মল বাবু। সুমিতার হাত ধরে ওকে কাছে পেতে চাইলেন। এ কি স্যার? এ আপনি কি বলছেন? না না এসব সম্ভব না। আপনি আমার বাবার বয়সী। প্লিজ সুমিতা বোঝার চেষ্টা কর, আমি আর পারছি না থাকতে, বহুদিন তোমার কাকিমার সাথে সেক্স হয়নি আমার। তো আমি কি করব স্যার? ওটা আপনাদের ভেতরের ব্যাপার। আমাকে বলছেন কেন? প্লিজ সুমিতা বোঝো একটু, তোমাকে বাথরুমে দেখে আমি অত্যন্ত কষ্টে আছি। ছি ছি, এ আপনি কি বলছেন? বাথরুমে উঁকি মেরে আমাকে দেখছিলেন? আমি না আপনার মেয়ের বয়সী, আমাকে এভাবে লুকিয়ে দেখতে আপনার বাধল না? প্লিজ আমাকে শান্ত কর সুমিতা। কথা দিচ্ছি, এ ব্যাপারে কেউ জানবে না। আমি জানি তুমি আমার মেয়ের বয়সী, কিন্তু আমার তোমার ওপরে লোভ শান্ত করতে পারছি না। প্লিজ আমাকেএকটু আদর করতে দাও বলে সুমিতার হাতে পায়ে ধরে কাঁদতে লাগলেন সুনির্মল বাবু। আমি জানি তুমি আমার মেয়ের মত, আমার মেয়ের জামাকাপড়ই এখন পরে আছো, তাও তোমাকে আমি পেতে চাই সুমিতা। অভিজ্ঞ পুরুষের ওর যৌবন এর প্রতি এরকম অন্ধ লোভ দেখে ধীরে ধীরে উত্তেজিত হয়ে উঠছিল সুমিতাও। তুহিনদার সাথেও অনেক দিন খেলা করা হয় নি। আসতে আসতে পা ফাঁক করে নিজেকে মেলে ধরল সুমিতা, অসহায় তৃষ্ণার্ত পুরুষের জন্য ওর শরীর নদী হতে পারে।

এর আগে শরীরের অভিজ্ঞতা বলতে শুধু তুহিন দা। কিছুক্ষণের মধ্যেই সুমিতা বুঝতে পারল, সুনির্মলবাবু অনেক বেশি অভিজ্ঞ বিছানায়। নিপুণ দক্ষতায় ফ্রক ব্রা প্যান্টি খুলে সুমিতাকে নগ্ন করে দ্রুত নিজেও নগ্ন হয়ে গেছিলেন তিনি। সুমিতার লালাসিক্ত কামত্রিভুজে নিজের পুরুষাঙ্গ প্রবেশ করানোর আগে, যথেচ্ছ শৃঙ্গারে সুমিতার কিশোরী শরীর যৌন উন্মুখ করে তুলেছিলেন উনি। সুনিতার ঘাড়ে, স্তনে, উরুতে, নিতম্বে ওনার দাঁতের দাগ গুলো সেকথার নিশ্চুপ প্রমাণ। সেদিন সুনির্মল বাবুর কামের বর্ষায় দুবার ভিজেছিল সুমিতা। স্যার থেকে সুনুকাকু, আর আপনি থেকে তুমিতে পালটে যেতে সময় লাগেনি এরপর। দিঘা মন্দারমনির সমুদ্রের থেকেও অশান্ত হয়ে উঠত বিছানা, সুনুকাকুর উদ্দাম আদরের ঢেউএ। সুনুকাকুর কেবল একটা জিনিস বুঝতে পারত না সুমিতা, কেন দুষ্টু আদরের সময় ওকে নিজের জামাকাপড় ছেড়ে সুনুকাকুর মেয়ে রুবির জামাকাপড় পরতে হত। রুবির, ফ্রক, নাইটি, ব্রা এমনকি রুবির প্যান্টিও।

This content appeared first on new sex story .com

সুমিতার শরীরে তৃতীয় পুরুষ ওর প্রথম বয়ফ্রেন্ড সৌপ্তিক। স্কুল পালিয়ে সৌপ্তিক এর ফাঁকা বাড়ি ওদের জন্য মিলনের সমস্ত সুবিধা দিতে ব্যস্ত থাকত। ব্রেক আপ এর পর শেষ পর্যন্ত ওর বিয়ে এই শ্যমল এর সাথে। শ্যামল ওর শরীরের প্রেমিকদের মধ্যে সবচেয়ে লাজুক, আর সবচেয়ে ফর্সা। ফর্সা শরীরের পুরুষ এর প্রতি সুমিতার এক লোভ কাজ করত চিরদিনই। শেষ পর্যন্ত শ্যমল কে বিয়ে করেই আজ দুই সন্তানের মা সে। বড় মেয়ে পরী এখন ১৫ আর ছোট মেয়ে মিমি ১৩ এর। যদিও সুমিতাকে দেখে কেউই বলবে না ওর এত বড় দুই সন্তান আছে। শরীরের প্রতি যত্নে নিজেকে এখনও অত্যন্ত আকর্ষণীয় করে রেখেছে ও। ভিড় বাসে ওর শরীর অসভ্য কামনায় ছুয়ে দকেহে বিভিন্ন বয়সী পুরুষ। আজ স্কুল থেকে ফেরার সময় ঘিরে ধরে ছুঁয়েছিল কয়েকটা অন্য স্কুলের ছেলে। কনুই দিয়ে স্তন এ ধাক্কা দেওয়া, আলগোছে স্তন ছুঁয়ে দেখা, নিতম্বে বুলিয়ে দেওয়া হাত, এসব প্রায় রোজকার ঘটনা হলেও, এভাবে অনেকের ঘিরে ধরে ছুয়ে দেখা আজ এই প্রথম। একটা সাহসী হাত আঙুল দিয়েছিল ওর নাভিতে। নিতম্বে অনুভব করেছে দৃঢ় লিঙ্গের ঘর্ষণ। তারপর থেকেই উত্তেজিত হয়ে আছে সুমিতা। ভেবেছিল শ্যামল এর সাথে বিছানায় আজ ঝড় উঠবে। কোথায় কি, সম্ভোগের চূড়ান্ত তৃপ্তি দুরের কথা, ঠিক মত শরীর গরম করতে না করতেই শ্যমল এর বীর্য ঝরে গেল। রাগে বিরক্তিতে শরীরের খিদেয় বিছানয় এপাশ ওপাশ করতে লাগল সুমিতা। পরী জানালা থেকে সরে গেল, আজকের মত দেখা তার শেষ হয়েছে। বাবা আজ ও মা কে ভালো করে করতে পারল না। নিজের রুমে ফিরে একবার চেক করে নিল, বোন মিমি ঘুমিয়ে পড়েছে কি না। তারপর ল্যাপটপে পর্ণহাব খুলে বসল, একটু পরে প্যান্টি নামিয়ে ওর আঙুল পৌঁছে গেল সুখের গভীরতায়। পর্দায় তখন এক কিশোরী একজন বয়স্ক নিগ্রো লোকের কাছে নগ্ন আদর পেতে ব্যস্ত।

বাবা মার শরীরী আদর দেখার অভিজ্ঞতা বেশ পুরনো পরীর কাছে। বছর তিনেক আগে, জল খেতে উঠে মা এর গোঙানির আওয়াজ এ কৌতূহলী হয়ে যে দৃশ্যের মুখোমুখি হয়েছিল, সেটা ওকে ক্লাসের বান্ধবীদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় করে তুলেছিল। অনেককে শোনাতে হয়েছিল, কিভাবে ওর নগ্ন হামাগুড়ি দেওয়া মা কে ওর বাবা আদর করছিল। অমৃতা ওই বয়সেই বেশ পাকা মেয়ে, বলেছিল, তুই তাহলে বাবা মা কে দেখেছিস। চ দিয়ে যে শব্দটা বলেছিল, সেটা ভদ্র সমাজে উচ্চারণ করা যায় না, কান লাল হয়ে গেছিল পরীর। অমৃতাও নাকি দেখেছে ওর বাবা মা এর শরীরের খেলা, ওর মাধ্যমেই ইন্টারনেট এর নিষিদ্ধ ভিডিওর জগতের সাথে পরিচয় পরীর। ওদের দুজনের গল্পে আরও ক্কয়েকজন বান্ধবী ওদের বাবা মা এর সঙ্গম দেখার চেষ্টা করেছে, কেউ সফল আর কেউ বিফল। এছাড়া আর এক নেশা হয়েছে এখন পরীর। ইন্টারনেট এ চ্যাট করার। ফেসবুকে কিউট এঞ্জেল এর অনেক ফ্রেন্ড আর ফলোয়ার। বয়স ও একটু কমানো আছে, ওর সাথে চ্যাট এ সবাই নোংরা কথা বলে। সবাই সেক্স এর ছবি পাঠায়, আর পাঠায় পুরুষাঙ্গের ছবি। বিশেষ করে বয়স্ক লোকেরা। বাবার বয়সী লোক গুলো প্রথমে কি করে, কোথায় বাড়ি, কোন ক্লাস, কত বয়স জানার পরে শুরু করে এত রাতে কি করছ, এত রাতে সবাই দুষ্টু, বিশেষ করে যখন ওর কমিয়ে বলা ১৩ বছর বয়স শোনে, সবাই ওকে সেক্স করা শেখাতে চায়। সবাই নিজের পুরুষাঙ্গের ছবি পাঠায়। তার মধ্যে কয়েকটা যে পরীর পছন্দ হয় নি, এমন নয়। অমৃতা তো দুজনের সাথে রুম ডেটিংও করেছে। ওর সাথে শপিং করেছে, সেই জামা কাপড় গুলো পরীর ঘরেই লুকনো আছে। দামী মোবাইলটা যদিও সঙ্গে রেখেছে। পরীর মাঝে মাঝে রুম ডেটিং ইচ্ছে করলেও, ওর লজ্জাও কম নয়। অবশ্য ইন্টারনেট এর গভীর রাতের চ্যাট, ভিডিও আর সুযোগ পেলে বাবা মার সঙ্গম দেখা, এগুলো চলে।

( ক্রমশ )

অনেক দিন পর গল্প লিখলাম। কেমন লাগছে আপনাদের আমাকে জানান ইমেল এ
[email protected]
[email protected]

This story পরকীয়া প্রথম পর্ব (গল্প হল শুরু) appeared first on newsexstory.com

Free Sex Chat

More from Bengali Sex Stories

  • মায়ের পাছা
  • আমার আপুর দুই মেয়ে
  • কাজের মেয়ে নীলা ও বিধবা মা
  • Bengali panu sex story– Family illegal relationship
  • Laboni vabir rape howar golpo